৩০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলহাজ্ব আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগে খোব জমেছে স্থানীয় নেতাকর্মীদের মনে। স্থানীরা মনে করেন সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্যই কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলন করেছেন কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা। গত মঙ্গলবার ২৩/১২/২০২০ তারিখে, সেগুনবাগিচায় ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্র্যাব) মিলনায়তনে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে পরিচয় দিয়ে কয়েকজন একটি সংবাদ সম্মেলন করেন। সেখানে কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে জমি উদ্ধারে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা। যে অভিযোগের বিষয় কিছুই জানেন না কাউন্সিলর আলহাজ্ব আবুল কাশেম। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় জমি দখলের বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ, এ বিষয় তিনি কিছুই জানেন না। স্থানীয়রা আরো বলেন একজন জনপ্রিয় কাউন্সিলর আলহাজ্ব আবুল কাশেমের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে একটি কুচক্রী মহল। তাই এই মিথ্যা অভিযোগের তীব্র নিন্দা জানাই আমরা আদাবরবাসী। সরেজমিনে গেলে কাউন্সিলর বলেন, আমি এই ওয়ার্ডে সকল জনগণকে সমান অধিকার দিয়ে সেবা করে যাচ্ছি এটা হয়তো অনেকের সহ্য হচ্ছে না। সে জন্যই আমার বিরুদ্ধে এরকম কিছু মিথ্যা অভিযোগ করে সরকারের এবং আমার ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে একটি মহল। আমি এখনো বলছি জমি দখলের বিষয়টি আমি কিছুই জানিনা এবং এ বিষয় আমার কাছে কেউ কোনো অভিযোগও করেনি।
জমি দখলের বিষয়ে আদাবর থানা আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আনিস হোসেন ফরিদ বলেন, আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে যে মিথ্যা, বানোয়াট অভিযোগটি আনা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। তিনি আরও বলেন, করোনাকালীন সময়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন ৩০ নং ওয়ার্ডের এই কাউন্সিলর। তিনি ঘরে ঘরে গিয়ে খাদ্যদ্রব্য ও প্রয়োজনীয় ঔষধপত্রসহ সার্বিক সহযোগিতা করেছিলেন। তাই তার বিরুদ্ধে এমন অনাকাঙ্খিত ঘটনা সত্যিই দুঃখজনক। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।